Authors

মোনায়েম সরকার

মোনায়েম ১৯৪৫ সালের ৩০ মার্চ তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের কুমিল্লার দেবীদ্বারের ফতেহাবাদ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত পদার্থ বিজ্ঞানে এম.এসসি. ডিগ্রি লাভ করেন। ছাত্রজীবনেই রাজনীতির সাথে জড়িত হন। এ সময় ছাত্র ইউনিয়ন, কমিউনিস্ট পার্টি ও ন্যাপের রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি যুদ্ধে অংশ নেন। মোনায়েম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি তাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করে।

Read more..

আনিসুল হক

আনিসুল হকের জন্ম রংপুর বিভাগের নীলফামারীতে। তিনি রংপুর জিলা স্কুল থেকে ১৯৮১ সালে এস.এস.সি. এবং রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে এইচ.এস.সি. পাস করেন। উভয় পরীক্ষাতেই রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের মেধাতালিকায় স্থান পান। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত দৈনিক ভোরের কাগজের সহকারী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত দৈনিক প্রথম আলোর সাথে যুক্ত আছেন। তার সবচেয়ে বিখ্যাত উপন্যাস মা। এছাড়া বীর প্রতীকের খোঁজে, নিধুয়া পাথার, আয়েশামঙ্গল, খেয়া, ফাঁদ প্রভূতি উল্লেখযোগ্য। শ্রেষ্ঠ টিভি নাট্যকার হিসেবে পুরস্কার, টেনাশিনাস পদকসহ বেশ কয়েকটা পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১২ সালে কথাসাহিত্যে বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান।

Read more..

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী

আব্দুল গাফফার চৌধুরী ১২ ডিসেম্বর ১৯৩৪ খ্রীষ্টাব্দের তৎকালীন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির বাকেরগঞ্জ জেলার মেহেন্দিগঞ্জ মহকুমার উলানিয়া জমিদার বাড়িতে একটি বাঙ্গালী মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। আবদুল গাফফার চৌধুরী উলানিয়া জুনিয়র মাদরাসায় ক্লাস সিক্স পর্যন্ত লেখাপড়া করে হাইস্কুলে ভর্তি হন। ১৯৫০ সালে ম্যাট্রিক পাস করে ভর্তি হন ঢাকা কলেজে। ১৯৫৩ সালে তিনি ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে বিএ অনার্স পাস করেন। তিনি তার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৬৭ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৮৩ সালে একুশে পদক ও ২০০৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।

Read more..

শামসুজ্জামান খান

শামসুজ্জামান খান ছিলেন একজন বাংলাদেশী অধ্যাপক, লোক সংস্কৃতি ও পল্লীসাহিত্য গবেষক এবং বাংলা একাডেমির প্রাক্তন মহাপরিচালক। শামসুজ্জামান খান তার শিক্ষকতা জীবন হরগঙ্গা কলেজে শুরু করেন। ২৪ মে ২০০৯ সালে তিনি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হন। তার পদের মেয়াদ তিনবার বাড়ানো হয় যা ২৩ মে ২০১৮ সালে শেষ হয়। শামসুজ্জামান খানের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কর্ম হল বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা শিরোনামে ৬৪ খণ্ডে ৬৪ জেলার লোকজ সংস্কৃতির সংগ্রহশালা সম্পাদনা এবং ১১৪ খণ্ডে বাংলাদেশের ফোকলোর সংগ্রহমালা সম্পাদনা। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদকে ভূষিত করে।

Read more..

ইমদাদুল হক মিলন

ইমদাদুল হক মিলনের জন্ম ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫ বিক্রমপুর। পৈত্রিক গ্রাম লৌহজং থানার ‘পয়শা’। বালকবেলার বেশ খানিকটা কেটেছে ওই একই থানার ‘মেদিনী মণ্ডল গ্রামে, নানীর কাছে। সেই সময় ক্লাস টু থেকে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত কাজির পাগলা এ.টি.ইনস্টিটিউশনে পড়াশুনা। তারপর থেকে ধারাবাহিকভাবে ঢাকায়। ঢাকার গেণ্ডারিয়া হাইস্কুল থেকে এসএসসি। পরবর্তীতে পড়াশুনো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, অনার্সসহ অর্থনীতিতে স্নাতক। প্রথম রচনা, ছোটদের গল্প ‘বন্ধু’ ১৯৭৩ সালে। প্রথম উপন্যাস ‘যাবজ্জীবন’ বাংলা একাডেমীর সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকারে’ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ১৯৭৬ সালে। এই উপন্যাস পাঠকমহলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৯৯২ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার তাঁর যোগ্যতার স্বীকৃতি। এছাড়া পেয়েছেন বিশ্ব জ্যোতিষ সমিতি পুরস্কার ১৯৮৬, ইকো সাহিত্য পুরস্কার ১৯৮৭, হুমায়ুন কাদির সাহিত্য পুরস্কার ১৯৯২, নাট্যসভা পুরস্কার ১৯৯৩, পূরবী পদক ১৯৯৩, বিজয় পদক ১৯৯৪, মনু থিয়েটার পদক ১৯৯৫, যায়যায়দিন পত্রিকার পুরস্কার ১৯৯৫, টেনাশিনাস পদক ১৯৯৫, মাদার তেরেসা পদক ১৯৯৮, এস এম সুলতান পদক ১৯৯৯, অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক ২০০০, চোখ সাহিত্য পুরস্কার (কলকাতা) ২০০১, ট্রাব অ্যাওয়ার্ড ২০০২, টেলিভিশন দর্শক ফোরাম পুরস্কার ২০০২, বাচসাস পুরস্কার ২০০২, ইউরো শিশুসাত্যি পুরস্কার ২০০৪, বিবেক সাহিত্য পুরস্কার (জাপান) ২০০৫।

Read more..

সামিয়া নিপা

সামিয়া নিপার জন্ম ঢাকায় আর তার বেড়ে ওঠা শান্তিনগরে । সেই ছোটবেলা থেকেই ভীষণ ভালোবাসতেন গল্প করতে। সারা দিনরাত বাড়ির সবার সাথে গল্প করে যখন ভাণ্ডার শেষ হয়ে যেতো তখন শুরু হতো বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলা। সেদিনের সেই বানিয়ে গল্প বলার অভ্যাসটাই হয়তো আজ স্থান করে নিয়েছে উপন্যাসের পাতায়। পড়াশোনার শুরুটা ছিল বাড়ি থেকে দু'পা এগোলেই ভিকারুননিসা নুন স্কুল এন্ড কলেজে। সেখান থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ২০১০ সালে উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রথমে ইউরোপ ও পড়ে ইউএসএ-তে স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যান । পড়াশোনা শেষ করে আমেরিকাতেই তিন বছর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিতে এনালাইটিক্যাল কেমিস্ট হিসেবে চাকুরীরত ছিলেন। পারিবারিক কারণে সাময়িক কিছুদিন কাজ থেকে অবসর নেয়া হয় আর এই সময়টাতেই প্রথম লেখালেখির হাতেখড়ি। প্রথমদিকে সামাজিক মাধ্যমে লেখালেখি শুরু করলেও এরপর একটি ছোটগল্প যৌথ গল্পগ্রন্থে প্রকাশ পায়। একজীবন শুধু ব্যস্ত ছিলেন পড়াশোনা, ক্যারিয়ার আর পরিবার নিয়েই কিন্তু নতুন করে যে শখটা মনের গহীনে একটু একটু করে বড় করছিলেন তারই স্বীকৃতিস্বরূপ এই প্রথম উপন্যাস 'নয়ন তোমারে পায়না দেখিতে'। বর্তমানে স্বামী ও একমাত্র পুত্র সন্তান নিয়ে আমেরিকায় উইসকনসিনে অবস্থান করছেন।

Read more..

জসীম আল ফাহিম

জসীম আল ফাহিম ১৯৭৯ সালের ৩১ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ধনপুর গ্রামে। পিতা মোহাম্মদ আবদুল হাফিজ। মাতা ফাতেমা বেগম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত। স্ত্রী রোজিনা আক্তার এবং কন্যা জাইমা জাফরিন। ছোটো-বড়ো সবার জন্যই তিনি লেখেন গল্প, উপন্যাস ও ছড়া-কবিতা। প্রকাশিত গ্রন্থ— উপন্যাস : মা ও মুক্তিযুদ্ধ, অ্যালিয়েন ইটু বিটু টিটু, ভূচং ও চচং, টিপটিপি ও টিউটিউ, তৃণলতা এবং পাষাণ পৃথিবী। গল্প : যুদ্ধ জয়ের পঞ্চাশ গল্প, মহাকাশ ভ্রমণের লিফট, চাঁদের পিঠে বাংলাদেশ, গল্পগুলো একাত্তরের, গর্ব আমার মুক্তিযুদ্ধ, যুযুকি, জলপরি, কাঠবিড়ালি পিংকি, কল্পমেঘের গল্প, ফুল পাখি আর প্রজাপতি, শিল্পীপাখি, বানরছানা হনুমানছানা, আবিরের গল্প, দুষ্টুমামা মিষ্টিমামা, স্পর্শবাবুর দুঃখ, ঘাসফড়িঙের জন্মদিন, মংসং মামা, ময়না পাখি, মানব বনসাই টুসি ডাকে ম্যাও ম্যাও, পমি নামের কুকুরটি, গাধার বিশ্বভ্রমণ, পরিকুমার, ঝিনুককুমার, পিউ আর পরিরানি, পরি রাজকুমারী, ভূতের ছেলে পিংপং, ভূতের নাম অলম্বুষ অদ্ভুত লম্বভূত, আবির ও পক্ষিরোবট, মুক্তিযোদ্ধা মায়ের গল্প, ছয় ডিটেকটিভ, মায়ের জন্য ফুল, জমিদার, খোলস বদল, ইরম ও নীলপাখির গল্প, মুক্তির সংগ্রাম, বাংলামায়ের মুখে হাসি মুক্তির আনন্দ এবং বঝরা বকুলের গল্প। ছড়া-কবিতা : বাংলাদেশের সূর্যসেনা। জীবনী : বঙ্গবন্ধুর শৈশব। অন্যান্য বই : বাংলাদেশের ফুল ও ফল পরিচিতি, বাংলাদেশের পশু ও পাখি পরিচিতি এবং বাংলাদেশের মাছ পরিচিতি। পুরস্কার : UNICEF কর্তৃক মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০০৭, কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ-সিলেট কর্তৃক “কেমুসাস তরুণ সাহিত্য পদক ২০০৯', কাব্যকথা সাহিত্য পরিষদ-ঢাকা কর্তৃক কাব্যকথা জাতীয় সাহিত্য পুরস্কার ২০১৮' এবং UNICEF কর্তৃক মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০১৯'।

Read more..

নাসরীন জাহান

তখন ঊনিশ’শ চৌষট্টি সাল বয়ে যাচ্ছে স্পর্ধিত তারুণ্যের উচ্চারণে টাল-মাটাল সময়। সে বছরেই অসংখ্য প্রতিভাধরের সূতিকালয় ময়মনসিংহে তরুন কথাসাহিত্যিক নাসরীন জাহানের জন্ম। তারিখ ছিলো মার্চের পাঁচ। সেই-ই শৈশব গাঁয়ের দূর মাঠের কাছে বসেস ‘দুঃখ কী ? কেমন রঙ তাঁর ? খুঁজতে খুঁজতে জীবনের অর্ন্তজগতের স্বরূপ অন্বেষায় তিনি নেমে পড়েন, শব্দ আর বোদের ইট সুরকিতে স্বপ্ন-বাস্তবতার শিল্পসৌধ গড়তে। শিল্পের প্রত্নতাত্ত্বিক বলেই যাপনযোগ্য জীবনভূমির ধারাপাতে প্রতিটি পৃষ্ঠায়, শিরা-উপশিরায় মনোজগতের মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে অন্তর্গূঢ় রসহ্য ভেদ করে তুলে আনেন মানবের স্বপ্ন আর বাস্তবতার বহুমাত্রিকতাকে। শিল্প-জীবনের এ বন্ধুর পথে তাঁর অকৃত্রিম বন্ধু স্ব-নির্মিত ভাষাশৈলী। যা তাঁকে অকৃষ্ট বাংলা গদ্যে আপন মহিমায় স্বতন্ত্র আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছে। আজ গোটা বিশ্বে যখন প্রকৃতি, মানুষের সবকিছুকেই পণ্য করে তোলার প্রতিযোগিতা চলছে, তখন অসামান্য স্থিত ধীশক্তি নিয়ে মানুষ ও প্রকৃতির অনিবার্য দ্বান্দ্বিক সত্তার প্রচলিত অবকাঠামো-উপরিকাঠামোকে ভেঙে-চুরে নব-অবয়বে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ও স্বকীয় নিরীক্ষা প্রবণতায় তিনি নিমার্ণ করেন মনুষ্যত্ববোধের এক অসামান্য গদ্য-স্থাপত্য। নাসরী জাহান জীবন-যাপনের প্রাত্যহিকতার বৃত্তে বন্দী থাকতে চান না। ভ্রমণের প্রতি রয়েছে তাঁর দুর্মর কাঙ্ক্ষা, সঙ্গীতের প্রতি তাঁর রয়েছে সুগভীর প্রেম। ইতোমধ্যে শিল্প-শৈলীর অনবদ্যতার জন্য পেয়েছেন ‘ফিলিপস’ ও ‘আলাওল’ সাহিত্য পুরস্কার। পেশাগত জীবনে তিনি একটি পাক্ষিক পত্রিকায় সাহিত্য সম্পাদনার কাজে নিয়োজিত।

Read more..

জহির রায়হান

জহির রায়হান (১৯ আগস্ট ১৯৩৫ — ৩০ জানুয়ারি ১৯৭২) ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক, এবং গল্পকার। বাংলা সাহিত্যের গল্প শাখায় অবদানের জন্য তিনি ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৭৭ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক এবং সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৯২ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে। চলচ্চিত্রে তার সামগ্রিক অবদানের জন্য ১৯৭৫ সালে ১ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তাকে মরণোত্তর বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

Read more..

প্যারীচাঁদ মিত্র

প্যারীচাঁদ মিত্র (২২শে জুলাই, ১৮১৪- ২৩শে নভেম্বর, ১৮৮৩) বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঔপন্যাসিক; ছদ্মনাম টেকচাঁদ ঠাকুর। প্যারীচাঁদ মিত্র কলকাতায় ১৮১৪ সালের ২২শে জুলাই এক বণিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম রামনারায়ণ মিত্র। তিনি কাগজ ও হুন্ডি ব্যবসায়ী ছিলেন। প্যারীচাঁদ মিত্র বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। প্যারীচাঁদ মিত্রের ভ্রাতা কিশোরীচাঁদ মিত্র৷ তাঁদের আদিনিবাস অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার পাণিসেহালা গ্রাম৷[১]

Read more..